
ইয়াসমিন আক্তার
অসহায় ইয়াসমিনের পাশে দাঁড়ান, ফিরিয়ে দিন তার সন্তানদের হাসি
দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার ছদাহা গ্রামের মেঠো পথের পাশে ছোট্ট কুঁড়েঘরটিতে আজ বিষাদের ছায়া। ইয়াসমিন বেগম, চার সন্তানের মমতাময়ী জননী, রোগের কঠিন কষাঘাতে জর্জরিত। রমজানের শুরু থেকেই তার শরীর ভেঙে পড়তে শুরু করে। প্রথমে সামান্য দুর্বলতা মনে হলেও, সময়ের সাথে সাথে লিভার, কিডনি আর হৃদরোগের জটিলতা তাকে কাবু করে ফেলেছে।
ইয়াসমিনের দিনমজুর স্বামী জামাল হোসেন স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য হন্যে হয়ে ছুটেছেন। ধার-কর্জ করে, শেষ সম্বলটুকু বিক্রি করে যা পেরেছেন, সবই ব্যয় করেছেন। কিন্তু রোগের তীব্রতা এতটাই বেশি যে, সামান্য চেষ্টায় কিছুই হয়নি। রাবেয়া হাসপাতালের ডাক্তার আবদুর রউফ যখন দ্রুত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ১২ নং ওয়ার্ডে ভর্তির পরামর্শ দিলেন, তখন যেন আকাশ ভেঙে পড়ল জামালের মাথায়। পকেট শূন্য, সহায় সম্বলহীন মানুষটি অসহায়ভাবে চেয়ে রইলেন ডাক্তারের মুখের দিকে।
আজ ইয়াসমিন বেগম গ্রামের বাড়িতে একাকী কাতরাচ্ছেন। চোখের সামনে ভেসে ওঠে তার চার সন্তানের মলিন মুখ। তাদের ভবিষ্যৎ, তাদের হাসি-কান্না – সবকিছু যেন এক গভীর অনিশ্চয়তার মধ্যে ডুবে যাচ্ছে।
এই কঠিন সময়ে, এক হৃদয়বান ভাইয়ের সহায়তায় কিছু অর্থ পৌঁছেছে ইয়াসমিনের হাতে। তবে তা সমুদ্রের এক ফোঁটার মতো। এখনো অনেক পথ বাকি, অনেক অর্থের প্রয়োজন। একটি মায়ের জীবন বাঁচাতে, একটি পরিবারের হাসি ফিরিয়ে আনতে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা অপরিহার্য।
আসুন, আমরা সবাই মিলে ইয়াসমিন বেগমের চিকিৎসার জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিই। আপনার দেওয়া সামান্য অনুদান হয়তো এই অসহায় মায়ের জীবন রক্ষা করতে পারে, তার সন্তানদের মুখে ফোটাতে পারে অনাবিল হাসি।
সাহায্য পাঠানোর জন্য: ইয়াসমিন স্বামী: জামাল হোসেন মোবাইল: 01848-131570 উত্তর ছদাহা পায়ারখিল, সাতকানিয়া।
দয়া করে এই মানবিক আবেদনটি আপনার পরিচিত সকলের সাথে শেয়ার করুন। আপনার একটি শেয়ার হয়তো আরও অনেক হৃদয়বান মানুষের কাছে এই বার্তা পৌঁছে দিতে পারে। মনে রাখবেন, একটি জীবন বাঁচাতে আপনার সামান্য সাহায্যই যথেষ্ট।
অনলাইনে অনুদান দিন

বিকাশ : 01620258454
ইয়াসমিনের দিনমজুর স্বামী জামাল হোসেন স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য হন্যে হয়ে ছুটেছেন। ধার-কর্জ করে, শেষ সম্বলটুকু বিক্রি করে যা পেরেছেন, সবই ব্যয় করেছেন। কিন্তু রোগের তীব্রতা এতটাই বেশি যে, সামান্য চেষ্টায় কিছুই হয়নি। রাবেয়া হাসপাতালের ডাক্তার আবদুর রউফ যখন দ্রুত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ১২ নং ওয়ার্ডে ভর্তির পরামর্শ দিলেন, তখন যেন আকাশ ভেঙে পড়ল জামালের মাথায়। পকেট শূন্য, সহায় সম্বলহীন মানুষটি অসহায়ভাবে চেয়ে রইলেন ডাক্তারের মুখের দিকে।
আজ ইয়াসমিন বেগম গ্রামের বাড়িতে একাকী কাতরাচ্ছেন। চোখের সামনে ভেসে ওঠে তার চার সন্তানের মলিন মুখ। তাদের ভবিষ্যৎ, তাদের হাসি-কান্না – সবকিছু যেন এক গভীর অনিশ্চয়তার মধ্যে ডুবে যাচ্ছে।
এই কঠিন সময়ে, এক হৃদয়বান ভাইয়ের সহায়তায় কিছু অর্থ পৌঁছেছে ইয়াসমিনের হাতে। তবে তা সমুদ্রের এক ফোঁটার মতো। এখনো অনেক পথ বাকি, অনেক অর্থের প্রয়োজন। একটি মায়ের জীবন বাঁচাতে, একটি পরিবারের হাসি ফিরিয়ে আনতে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা অপরিহার্য।
কো-অর্ডিনেটর

রবিউল ইসলাম রবি
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার