ইয়াসমিন আক্তার

স্বাস্থ্য

অসহায় ইয়াসমিনের পাশে দাঁড়ান, ফিরিয়ে দিন তার সন্তানদের হাসি

৳20,000 পেয়েছি
দরকার: ৳50,000 • 2 জন দিয়েছেন।
40%

দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার ছদাহা গ্রামের মেঠো পথের পাশে ছোট্ট কুঁড়েঘরটিতে আজ বিষাদের ছায়া। ইয়াসমিন বেগম, চার সন্তানের মমতাময়ী জননী, রোগের কঠিন কষাঘাতে জর্জরিত। রমজানের শুরু থেকেই তার শরীর ভেঙে পড়তে শুরু করে। প্রথমে সামান্য দুর্বলতা মনে হলেও, সময়ের সাথে সাথে লিভার, কিডনি আর হৃদরোগের জটিলতা তাকে কাবু করে ফেলেছে।

ইয়াসমিনের দিনমজুর স্বামী জামাল হোসেন স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য হন্যে হয়ে ছুটেছেন। ধার-কর্জ করে, শেষ সম্বলটুকু বিক্রি করে যা পেরেছেন, সবই ব্যয় করেছেন। কিন্তু রোগের তীব্রতা এতটাই বেশি যে, সামান্য চেষ্টায় কিছুই হয়নি। রাবেয়া হাসপাতালের ডাক্তার আবদুর রউফ যখন দ্রুত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ১২ নং ওয়ার্ডে ভর্তির পরামর্শ দিলেন, তখন যেন আকাশ ভেঙে পড়ল জামালের মাথায়। পকেট শূন্য, সহায় সম্বলহীন মানুষটি অসহায়ভাবে চেয়ে রইলেন ডাক্তারের মুখের দিকে।

আজ ইয়াসমিন বেগম গ্রামের বাড়িতে একাকী কাতরাচ্ছেন। চোখের সামনে ভেসে ওঠে তার চার সন্তানের মলিন মুখ। তাদের ভবিষ্যৎ, তাদের হাসি-কান্না – সবকিছু যেন এক গভীর অনিশ্চয়তার মধ্যে ডুবে যাচ্ছে।

এই কঠিন সময়ে, এক হৃদয়বান ভাইয়ের সহায়তায় কিছু অর্থ পৌঁছেছে ইয়াসমিনের হাতে। তবে তা সমুদ্রের এক ফোঁটার মতো। এখনো অনেক পথ বাকি, অনেক অর্থের প্রয়োজন। একটি মায়ের জীবন বাঁচাতে, একটি পরিবারের হাসি ফিরিয়ে আনতে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা অপরিহার্য।

আসুন, আমরা সবাই মিলে ইয়াসমিন বেগমের চিকিৎসার জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিই। আপনার দেওয়া সামান্য অনুদান হয়তো এই অসহায় মায়ের জীবন রক্ষা করতে পারে, তার সন্তানদের মুখে ফোটাতে পারে অনাবিল হাসি।

সাহায্য পাঠানোর জন্য: ইয়াসমিন স্বামী: জামাল হোসেন মোবাইল: 01848-131570 উত্তর ছদাহা পায়ারখিল, সাতকানিয়া।

দয়া করে এই মানবিক আবেদনটি আপনার পরিচিত সকলের সাথে শেয়ার করুন। আপনার একটি শেয়ার হয়তো আরও অনেক হৃদয়বান মানুষের কাছে এই বার্তা পৌঁছে দিতে পারে। মনে রাখবেন, একটি জীবন বাঁচাতে আপনার সামান্য সাহায্যই যথেষ্ট।

সহযোগিতা পাঠাতে

বিকাশ : 01882547485

ইয়াসমিনের দিনমজুর স্বামী জামাল হোসেন স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য হন্যে হয়ে ছুটেছেন। ধার-কর্জ করে, শেষ সম্বলটুকু বিক্রি করে যা পেরেছেন, সবই ব্যয় করেছেন। কিন্তু রোগের তীব্রতা এতটাই বেশি যে, সামান্য চেষ্টায় কিছুই হয়নি। রাবেয়া হাসপাতালের ডাক্তার আবদুর রউফ যখন দ্রুত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ১২ নং ওয়ার্ডে ভর্তির পরামর্শ দিলেন, তখন যেন আকাশ ভেঙে পড়ল জামালের মাথায়। পকেট শূন্য, সহায় সম্বলহীন মানুষটি অসহায়ভাবে চেয়ে রইলেন ডাক্তারের মুখের দিকে।

আজ ইয়াসমিন বেগম গ্রামের বাড়িতে একাকী কাতরাচ্ছেন। চোখের সামনে ভেসে ওঠে তার চার সন্তানের মলিন মুখ। তাদের ভবিষ্যৎ, তাদের হাসি-কান্না – সবকিছু যেন এক গভীর অনিশ্চয়তার মধ্যে ডুবে যাচ্ছে।

এই কঠিন সময়ে, এক হৃদয়বান ভাইয়ের সহায়তায় কিছু অর্থ পৌঁছেছে ইয়াসমিনের হাতে। তবে তা সমুদ্রের এক ফোঁটার মতো। এখনো অনেক পথ বাকি, অনেক অর্থের প্রয়োজন। একটি মায়ের জীবন বাঁচাতে, একটি পরিবারের হাসি ফিরিয়ে আনতে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা অপরিহার্য।

কো-অর্ডিনেটর

রবিউল ইসলাম রবি
রবিউল ইসলাম রবি

সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার

অন্যান্য ক্যাম্পেইন

প্রতিনিয়ত সেবা প্রদান ও মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে আমরা অভিজ্ঞতা ও নানা চিত্র ধারণ করছি। তার কিছু প্রতিচ্ছবি এক নজরে দেখুন।

স্বাস্থ্য

ক্যান্সার আক্রান্ত শিক্ষক শহীদুল স্যারের চিকিৎসায় এগিয়ে আসুন (Come forward for the treatment of cancer-stricken teacher Shahidul Sir)

৳2,434,363 পেয়েছি
দরকার: ৳2,500,000 • 0 জন দিয়েছেন।
97%

সাতকানিয়া মডেল হাইস্কুলের জনপ্রিয় শিক্ষক শহীদুল ইসলাম। ২০০৩ সাল থেকেই একই স্কুলে শিক্ষকতা পেশায় কর্মরত আছেন। স্যার ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে ধানমন্ডিতে চিকিৎসাধীন আছেন। শীঘ্রই ইন্ডিয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য যাবেন, ইনশাআল্লাহ। স্যারের ব্যয়বহুল চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন অনেক অর্থ। স্যারের জন্য আপনার সাহায্যের হাত বাড়ান। সাধ্যমত সহযোগিতা করে এগিয়ে আসুন স্যারের চিকিৎসায়।

ইভেন্ট

উত্তরণ: সবুজ ভবিষ্যৎ, ফলদ বৃক্ষের সাথে!

৳6,000 পেয়েছি
দরকার: ৳6,000 • 1 জন দিয়েছেন।
100%

আমাদের গ্রামের স্কুল শিক্ষার্থী ও বন্ধুদের নিয়ে গঠিত সংগঠন *"উত্তরণ"* । আমরা একটি সুন্দর ও ফলপ্রসূ উদ্যোগ হাতে নিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি, একটি সবুজ পৃথিবী গড়ে তোলার প্রথম ধাপ শুরু হয় আমাদের নিজেদের চারপাশ থেকেই। এই ভাবনা থেকেই আমরা স্থানীয় মানুষ ও প্রতিবেশীদের মাঝে ফলদ ও উপকারী বৃক্ষ বিতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

ইভেন্ট

সবুজ স্বপ্নে বিনিয়োগ করুন, আগামীর পৃথিবী গড়তে এগিয়ে আসুন!

৳25,000 পেয়েছি
দরকার: ৳25,000 • 1 জন দিয়েছেন।
100%

আমাদের পৃথিবী আজ সংকটাপন্ন। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরিবেশ সচেতনতা বাড়াতে এবং বৃক্ষরোপণে উৎসাহিত করতে আমরা বদ্ধপরিকর। আমাদের লক্ষ্য, ৫০০ জন শিক্ষার্থীর হাতে গাছের চারা তুলে দেওয়া, যাতে তারা নিজ হাতে চারা রোপণ করে সবুজ ও টেকসই পৃথিবী গড়তে পারে। আপনার সহযোগিতা আমাদের এই মহৎ উদ্যোগকে সফল করবে। আসুন, শিক্ষার্থীদের হাত ধরে সবুজ বিপ্লব ঘটাই!

শিক্ষা

সাফা মারওয়ার স্বপ্ন: শিক্ষার আলোয় গড়তে চান আগামী

৳5,800 পেয়েছি
দরকার: ৳5,700 • 1 জন দিয়েছেন।
100%

আসুন, আমরা সবাই মিলে সাফা মারওয়ার স্বপ্ন পূরণে হাত বাড়াই। চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার ছদাহা ফজুর পাড়ার মেয়ে সাফা মারওয়া, ছদাহা কেফায়েত উল্লাহ কবির আহমদ স্কুল এন্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণীর একজন মেধাবী ছাত্রী। তার চোখে এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ এর স্বপ্ন – বড় হয়ে দেশের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করা, সেনাবাহিনীর একজন গর্বিত সদস্য হওয়া।

পুনর্বাসন

শিরিন আক্তার: একটি ঘরের জন্য লড়াই

৳130,320 পেয়েছি
দরকার: ৳130,320 • 7 জন দিয়েছেন।
100%

খোর্দ্দ কেঁওচিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে টিনের কাগজের কুঁড়েঘরে পাঁচ সদস্যের পরিবার নিয়ে কষ্টে বাস করেন শিরিন আক্তার। অন্যের ক্ষেতে কাজ করে সংসার চালানো এই মা তার তিন মেয়ের জন্য একটি মজবুত ঘরের স্বপ্ন দেখেন। ইট, সিমেন্ট, টিন বা আর্থিক সাহায্য আপনার হাত বাড়ালে শিরিনের স্বপ্ন সত্যি হতে পারে।

স্বাস্থ্য

অসহায় ইয়াসমিনের পাশে দাঁড়ান, ফিরিয়ে দিন তার সন্তানদের হাসি

৳20,000 পেয়েছি
দরকার: ৳50,000 • 2 জন দিয়েছেন।
40%

দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার ছদাহা গ্রামের মেঠো পথের পাশে ছোট্ট কুঁড়েঘরটিতে আজ বিষাদের ছায়া। ইয়াসমিন বেগম, চার সন্তানের মমতাময়ী জননী, রোগের কঠিন কষাঘাতে জর্জরিত। রমজানের শুরু থেকেই তার শরীর ভেঙে পড়তে শুরু করে।