হামিদ

স্বাস্থ্য

জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সাতকানিয়া ছদাহার হামিদ: কিডনি প্রতিস্থাপনে আপনার সাহায্যের হাত বাড়ান

৳1,800,000 পেয়েছি
দরকার: ৳5,500,000 • 20 জন দিয়েছেন।
33%

চট্টগ্রাম জেলার সাতকানিয়া থানার অন্তর্গত ছদাহা কাজীরখিলের সন্তান  মুহাম্মদ আব্দুল হামিদ। যিনি দীর্ঘ আট বছর প্রবাসে ছিলেন, আজ মরণব্যাধি "ক্রনিক কিডনি ডিজিজ"-এ আক্রান্ত। তার দুটি কিডনি প্রায় অকার্যকর, জীবন বাঁচাতে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজন কিডনি প্রতিস্থাপন, যার জন্য প্রয়োজন ৫৫ লক্ষ টাকা। আসুন, আমরা সকলে মিলে এই অসহায় মানুষটির দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিই। আপনার সামান্য অনুদানও একটি জীবন বাঁচাতে এবং একটি পরিবারকে রক্ষা করতে পারে। মানবিকতার এই ডাকে সাড়া দিয়ে আসুন আমরা মহামূল্যবান জীবন ফিরিয়ে দিই। 

সহযোগিতা পাঠাতে

ইসলামী ব্যাংক (কেরাণীহাট) : 20502940201800214

বিকাশ পার্সোনাল : 01317-490109

নগদ পার্সোনাল : 01852777106

দীর্ঘ আট বছর প্রবাসে অক্লান্ত পরিশ্রম করে পরিবারের মুখে হাসি ফুটিয়েছিলেন মুহাম্মদ আব্দুল হামিদ। আজ সেই হাসিমাখা মুখ বিষাদে ঢাকা, কারণ তিনি মরণব্যাধি "ক্রনিক কিডনি ডিজিজ"-এ আক্রান্ত। দুটি কিডনি প্রায় অকার্যকর, জীবন বাঁচাতে প্রয়োজন জরুরি কিডনি প্রতিস্থাপন, যার জন্য প্রয়োজন ৫৫ লক্ষ টাকা। এই অসহায় মানুষটির জীবন বাঁচাতে আপনার সামান্য সহযোগিতা হতে পারে অমূল্য। আসুন, আমরা সকলে মিলে মানবতার ডাকে সাড়া দিই, একটি জীবন বাঁচাই, একটি পরিবারকে রক্ষা করি। 

আবদুল হামিদ ঢাকার " ইনসাফ বারাকাহ কিডনি এন্ড জেনারেল হস্পিটালে" চিকিৎসাধীন আছেন। ডাক্তারের বক্তব্য অনুযায়ী তার কিডনি একধম কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে।  মানুষের সহযোগিতা ও বসতভিটা বিক্রি করে ১০ লক্ষ টাকা চিকিৎসা খরচ যোগাড় করেছেন। তাঁর আরও দরকার ৪৫ লক্ষ টাকা।

কো-অর্ডিনেটর

ইয়াছিন আরাফাত মাক্কী
ইয়াছিন আরাফাত মাক্কী

এলাকাবাসী ও প্রতিনিধি

মোহাম্মদ আবদুল আজিজ
মোহাম্মদ আবদুল আজিজ

আপন ভাই (রোগীর)

অন্যান্য ক্যাম্পেইন

প্রতিনিয়ত সেবা প্রদান ও মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে আমরা অভিজ্ঞতা ও নানা চিত্র ধারণ করছি। তার কিছু প্রতিচ্ছবি এক নজরে দেখুন।

স্বাস্থ্য

ক্যান্সারের বিরুদ্ধে পটিয়ার এক মায়ের সংগ্রাম: এগিয়ে আসুন তাঁর সাহায্যে!

৳5,000 পেয়েছি
দরকার: ৳800,000 • 1 জন দিয়েছেন।
1%

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার হুলাইন গ্রামের ৪৩ বছর বয়সী নারগিস বেগম, দুই সন্তানের জননী। ৯ মাস ধরে স্তন ক্যান্সারের মরণব্যাধির সাথে লড়ছেন এই মা। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে পিত্তথলিতেও পাথর। আট সাইকেল কেমোথেরাপি ও অপারেশনের পরও ক্যান্সার কোষ রয়ে গেছে, তাই আবারও প্রয়োজন কেমোথেরাপি, রেডিওথেরাপি ও পিত্তথলির পাথরের অপারেশন। এই সংগ্রামী মায়ের চিকিৎসায় প্রয়োজন আরও ৮-১০ লাখ টাকা। কিন্তু পরিবার আজ নিঃস্ব, টাকার অভাবে চিকিৎসা বন্ধ! আপনার সামান্য সাহায্য বাঁচাতে পারে একটি মায়ের জীবন, একটি সংসার, একটি ভবিষ্যৎ।